মেয়র নির্বাচিত হয়ে গরিব-দুঃখীর ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করতে চান আবুল ফাত্তাহ সজু

আগামী ১৫ জুন গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। পৌরসভাজুড়ে বইছে উৎসবের আমেজ। এবার গোপালগঞ্জ পৌরসভায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ১৫টি ওয়ার্ডে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
২০২১ সালে পাশ্ববর্তী ছয়টি ইউনিয়ন গোবরা, বোড়াশী, লতিফপুর, হরিদাসপুর, দুর্গাপুর ও রঘুনাথপুরের বেশ কিছু এলাকা অন্তর্ভুক্ত করে পৌরসভার আয়তন বাড়ানো হয়। ইতোমধ্যে পৌরসভাকে সম্প্রসারণ করে ওয়ার্ড সংখ্যা ৯টি থেকে ১৫টি ওয়ার্ড করা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সব রাজনৈতিক নেতাদের মনে আশার সঞ্চার হয়েছে। মেয়রপ্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় ভোট চাওয়ার পাশাপাশি কাজ করে চলছেন মাঠে।
বেশ তৎপর দেখা যাচ্ছে গোপালগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য আবুল ফাত্তাহ সজুকে। তিনি নিরবিচ্ছিন্ন তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। আবুল ফাত্তাহ সজু বলেন, পৌরবাসী আমাকে ভোট দিয়ে মেয়র নির্বাচিত করলে গরিব-দুঃখীর ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাবো।
গোপালগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদপ্রার্থী মোঃ আবুল ফাত্তাহ সজু এর জন্ম ও বেড়ে ওঠা গোপালগঞ্জ শহরের মিয়াপাড়ায়। তার পিতা মোঃ আবুল কালাম ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার। মাতা মিসেস ফাতেমা খানম ছিলেন বিনাপানি সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা। তিনি ছোট বেলা থেকেই বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থেকে মানুষের উপকার করে চলেছেন।
গোপালগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদপ্রার্থী মোঃ আবুল ফাত্তাহ সজু পৌরবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ” দীর্ঘদিন ধরে পৌরবাসী ও অসহায় মানুষের সেবা করে যাচ্ছি। কিন্তুু এই সেবা যদি ব্যাপক আকারে করতে চাই। তাহলে সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে থেকে সেবা করতে পারলে ভালো হয়। সেই ইচ্ছে থেকেই আমার নিবাচনে আসা, আপনাদের সহযোগিতা থাকলে অবশ্য আমি নির্বাচিত হতে পারবো। তাই আমি আপনাদের সহযোগিতা চাই যাতে আমি নিবাচিত হয়ে পৌরবাসীর সেবা করতে পারি। “
উল্লেখ্য, আগামী ১৫ জুন গোপালগঞ্জ সদর ও মুকসুদপুর পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ২৭ মে।